ইসলাম প্রচারে
ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা
সর্বাত্মক প্রচেষ্টা
ইসলাম প্রচারে স
ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা র্বাত্মক প্রচেষ্টা
নবী করীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর 66 বছরের জীবনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ থেকে জানা গিয়েছে যে,ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা দায়ক কর্মে তিনি দুনিয়াতে কিভাবে ইসলাম প্রচার ও প্রসার গঠিত করেছেন। প্রতিটি গর্তও দলে দলে হাজার হাজার মানুষ,যারা হিজরত পর্যন্ত ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছেন, তাদেরকে কেউ কেউ এরূপ আত্মহারা হয়ে যান যে, ইসলাম ও পয়গম্বর সাল্লাহ সালামকে সিরীয় ধন-সম্পদ বাপ-দাদা স্ত্রী-সন্তান এমনকি নিজের জীবনের চেয়েও বেশি প্রিয় মনে করতেন। তাদের ইসলাম সমাজে প্রবেশ করার কি কারণ ছিল? সরকারি বাধ্যবাধকতা ছিল কি? অর্থাৎ ধন সম্পদ এবং মান-মর্যাদার প্রভাব-প্রতিপত্তি লোক ছিল কি? অথবা এমন কোন জাঁকজমকপূর্ণ ঐক্য সংগঠন কি ছিল। যার তলোয়ার তাদেরকে বাধ্য করেছিল? না অন্য কিছু?ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা কিন্তু যখন এই নবী সাল্লাল্লাহু সালামের পবিত্র জীবনের উপর দৃষ্টিপাত করা হয়, তখন নিঃসন্দেহে এই সমস্ত নেতিবাচক উত্তর পাওয়া যায়। উল্লেখ্য ওই ইয়াতিম ইয়ার পিতার স্নেহ ছায়া দুনিয়াতে আসার পূর্বে তার মাথার হতে উঠে গিয়েছে, যার বাক্য কালে ছয় বছরেরও সময় মাতার সময়ই আদর চিরতরে শেষ হয়ে যায়, যার ঘরে মাসের-পর-মাস অগ্নি প্রচলিত করার সুযোগ আসে নি, যার পরিবারবর্গ পেট ভরে কখনো রুটি খান নেই যার প্রতিটি আত্মীয়-স্বজন এক কালেমা বলার কারণে শুধু বিরোধী নয়, বরঞ্চ তার ভীষণ শত্রুতে পরিণত হয়,তিনি কি কারো উপর রাজত্ব কায়েমের লোক করতে পারেন অথবা ধন সম্পদের লোভে বা তলোয়ারের জোরে কাউকে সিইও চিন্তাধারার উদ্বৃত্ত করতে পারেন?ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া এছাড়া ইতিহাসের সর্বসম্মতভাবে রয়েছে যে, হুজুর সালালা সালামের পবিত্র জীবনের 66 বছরেএ ভাবে অতিবাহিত হয়েছে যে, প্রথম জীবনের সহায়-সম্বলহীন অবস্থার পর যখন islamপ্রকাশ শক্তির লাভ হল এবং বিরাট বিরাট বীর যোদ্ধা ও সম্পদশালীর সাহাবী ইসলাম গ্রহণ করলেন, এই সময় পর্যন্ত ইসলাম কারো উপর শক্তি প্রয়োগ করেন নি এবং জালিমদের জুলুমের ও কোনো জবাব দেননি।ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া মক্কার কাফেরদের পক্ষ থেকে শুধুমাত্র হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ইসলামের উপর নয়, বরং তার সমস্ত আত্মীয়-স্বজন ও অনুসারী উপোর এমন জুলুম, অত্যাচার ও নির্যাতন করা হয়, যার বর্ণনা লিপিবদ্ধ করা যায় না।ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করতে গিয়ে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সালাম এর উপর নির্যাতন কুরাইশ কাফিরগণ প্রতিনিয়ত ও পরিকল্পিত ভাবে সিরীয় চেষ্টায় পদার্পণ করেছিলেন কুরাইশগণ ছিলেন অধিপতি সম্পদশালী বিদ্যমান,যেমন তিন বছর যাবত হরযত মোহাম্মদ সালাহ সালামের স্ত্রী ও পরিবারবর্গ পরিবার পরিজন থেকে অবরুদ্ধ থাকা। । মোহাম্মদসালালা সালামের সাথে কুরাইশদের সম্পর্ক ছিন্ন করা তাকে হত্যা করার পরামর্শ দান।সাহাবায়ে কেরাম বিভিন্ন প্রকার নির্যাতন করা এবং ইত্যাদি হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম দেখেছেন। এ সমস্ত কিছু ঘটনা ঘটেছিল,ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া তখন কিছু quran-er অনুসরণকারীদের কে ধৈর্য ধারণ ও সহ করে যাওয়া ছাড়া কোনো অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেয়নি। তবে হা ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা ও সময় যে জিহাদের নির্দেশ ছিল তা হল কাফেরদেরকে হিকমত ও উপদেশ পুণ্য কথার দ্বারা শ্রীয় প্রভুপাদ দিকে আহবান করো। যদি পারস্পারিক কথাবার্তা সুযোগ বা উপলক্ষ আসে,তাহলে সুন্দর প্রকৌশল এবং নরম কথা দ্বারা তাদের মোকাবিলা করো। এছাড়া ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা কুরআনের প্রকাশ্য দলীল-প্রমাণের মাধ্যমেই তাদের সাথে পূর্ণ জিহাদ করো যেন তারা সত্যকে বুঝতে পারে।ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা এ সময় পর্যন্ত হাজার হাজার মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিয়ে বিভিন্ন প্রকার নির্যাতনের শিকার এ পরিণত হয়েছে। উল্লেখ করা যেতে পারে তারা দুনিয়ার কোন লোক অথবা রাষ্ট্রশক্তির জবরদস্তি বা তলোয়ারের জরের ইসলাম গ্রহণের বাধ্য হন নি। এ প্রকাশ্য অবস্থা দেখেও কি ইসলামের সমালোচকরা আল্লাহ তাআলার নিকট লজ্জা পাবে না ইসলামের প্রকৃতি বাস্তবতার ওপর পর্দা আবৃত্তি করার জন্য তারা বলে বেড়ায় যে, ইসলাম তলোয়ারের জোর প্রচারিত ও প্রসারিত হয়েছে।ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা তারা কি এর জবাব দিতে পারবে যে এ সমস্ত তলোয়ার চালনাকারী দের উপর কে তরোয়াল চালিয়েছেন, যারা শুধু মুসলমানি হননি,বরং ইসলামের প্রয়োজনে তলোয়ার উত্তোলন এবং নিজের জীবন বিপদে ফেলে দিতে ও পিছপা হননি। তারা কি বলতে পারে, হযরত আবু বক্কর সিদ্দিক রাসুল সালাম হযরত ওমর ফারুক রাসুল ওসমান গনি রাসূল এবং হরযত আলী মুর্তজা রাসুল এর উপর কে তরোয়াল চালিয়ে তাদেরকে মুসলমান বানিয়েছে ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া। হযরত আবু যর রাসূল ও হযরত ইলিয়াস রাসূল এবং তাদের সন্তানদের কে ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া বাধ্য করেছে যে তারা সবাই এসে ইসলাম গ্রহণ করেন? নজরুলের খ্রীষ্টানদেরকে বাধ্য করেছে যারা মক্কায় সে মুসলমান হয়ে যান ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া?
দামাত আজ দি কে কে বাধ্য করেছিল, যারা মক্কায় এসে মুসলমান হয়ে যান, দামাত আজ দি কে কে বাধ্য করেছিল? তোফায়েল বিন ওমর দুশি এবং তার বংশধর এর উপর কে তলোয়ার চালিয়েছিলেন ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া? তোফায়েল বিন ওমর দুশি এবং তার বংশধর এর উপর কে তলোয়ার চালিয়েছিল ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া? বনি আব্দুল আল গোত্রের উপরে চাপ সৃষ্টি করেছিল ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া? মদিনার সমস্ত আনসারদের উপরকে শক্তি প্রয়োগ করেছিল ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া? যারা শুধু ইসলামী গ্রহণ করেননি বরং হরযত সালেরা সালাম কে নিজেদের দেশে ডেকে এনে সমস্ত জিম্মাদারী সৃর্য মাথা য় তুলে নেন এবং তাদের জান ও মাল হুজুর হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর সমীরে উৎসর্গ করেন। বারিদা আসলামি কে কে বাধ্য করেছিলেন যে ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া? 70 জন লোকের জামাত নিয়ে মদিনার রাস্তায় অতিক্রম করে হযরত সাল্লাল্লাহু ইসলামের খেদমতে উপস্থিত হন এবং তিনি সুস্থ চিত্রে উৎসাহের সাথে মুসলমান হয়ে যান। হাবশা মুলুকের বাদশা নাজ্জাশীর উপর কোন তলোয়ার চলেছিল, যার ফলে তিনি স্ত্রী ও সম্রাজ্য প্রভাব-প্রতিপত্তি থাকা সত্ত্বেও হিজরতের পূর্বে মুসলমান হয়ে যান ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা। আবু ভিনোদ তামিল নাঈমসহ আরো অন্যান্য অপরকে শক্তি প্রয়োগ করেছিল ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া যে তারা সাম দেশ হতে সবুর করে হযরত ইসলামের খেদমতে উপস্থিত হন এবং হুজুর সালালা ইসলামের প্রতি অনুগত নিবেদন করেন।এ ধরনের শত শত ঘটনা দ্বারা ইতিহাস পাতা পূর্ণ হয়ে আছে। এটা এরূপ এক অনু স্বীকার্য পর্যবেক্ষণ যেটা দেখে প্রতিটি মানুষের বিশ্বাস স্থাপন ছাড়া কোনো গত্যন্তর থাকে না,ইসলাম সিও মহিলা প্রচার-প্রসারে তলোয়ার মুখাপেক্ষী নয়। জিহাদ ফরজ হওয়ার উদ্দেশ্য এই নয় যে, মানুষের ঘাড়ে তলোয়ার রেখে বলা হবে যে, মুসলমান হয়ে যাও। অথবা তাদেরকে যেকোনোভাবে বউ বাধ্য করে ইসলাম চায় তালে প্রবেশ করানো হবে। জিহাদের সাথে সাথে জিজিয়া ও আহকাম এবং কাফেরদেরকে জিম্মি বানিয়ে সম্পূর্ণ মুসলমানদের মতোই তাদের জান-মালের হেফাজত করা সম্পর্কে ইসলামী নীতি এ সাক্ষ্য বহন করে যে, জিহাদ ফরজ হওয়ার পর ইসলাম কখনো ও কাফেরদেরকে ইসলাম গ্রহণের জন্য বাধ্য করেনি। তাই একজন মেয়ে বন মানুষের উপর ফরয হলো এই যে ইসলাম প্রচারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা য়া সে যেন শান্ত মনে এই বিষয়ে চিন্তা করে যে, ইসলাম জিহাদ কি উদ্দেশ্য এবং কি উপযোগী তার জন্য ফরয করা হয়েছে এবং ওই সময় তাকে বিশ্বাস করতে হবে, যে ধর্মই কোন গ্রুপ জোর-জবরদস্তির ছাড়াই তাকিয়েছিল সমাজে প্রবেশ করাতে সক্ষম নয় সে ধর্মকে কোন অবস্থাতেই পূর্ণাঙ্গ মনে করা হবে না।পৃথিবীর বুকে যখন শিরকের বিষাক্ত জীবাণু সৃষ্টি হয়েছে এবং এটা একটা রুগ্ন দেহের মত হয়ে গিয়েছে, তখন আল্লাহ তায়ালার রহমতে তাদের জন্য একজন অস্ত্রধারী হোসেন ও পরায়ন চিকিৎসক হরযত মোহাম্মদ সালাহ সালাম কে পাঠালেন।