অফ লাইন মার্কেটিং টিউটোরিয়াল দ্বিতীয় পাঠ

History
0
অফ লাইন মার্কেটিং টিউটোরিয়াল দ্বিতীয় পাঠ 


অফ লাইন মার্কেটিং টিউটোরিয়াল দ্বিতীয় পাঠ তো এখন চাকরি তো হলো তো এখন আপনি

চাকরিতে নতুন। তো এখন কিভাবে শুরু করবেন আপনার মার্কেটিং সেলস অফ ও নারী। দোকানদারের সামনে গিয়ে কি বলবেন। 
তো প্রথম অবস্থানে বড় বড় দোকানে পড়ে যাবেন না।প্রথমেই বড় বড় দোকানে যে পরিচিত হবেন সালাম দিবেন প্রথম দিনে মাল ব্ বিক্রির জন্য ব্যাকুল হবেন না।মাথা ঠান্ডা রেখে আপনি নিজেই ভাববেন যে কাজটা একদিনের জন্য আপনি আসেননিলং লাইফ জীবনধারা ক্যারিয়ার সাজানোর জন্য এসেছেন।
অফ লাইন মার্কেটিং টিউটোরিয়াল দ্বিতীয় পাঠ



 তোমার সবার সাথে কুশল বিনিময় করবেন এবং তাদেরকে খুব নম্র ভদ্র তা পোষণকরে কথা বলবেন। যেন আপনার আত্মীয় বাড়ি বেড়াতে এসেছেন। 
তাদেরকে বেশি আপন করা যাবে না তাতে ক্যারিয়ারের ক্ষতি হবে। শুধু আপনার ভদ্রতা বজায় রেখে কথা বলবেন। দু-একটা প্রোডাক্ট সম্বন্ধে তাদের ধারণা দিবেন যেন তারা বুঝতে পারে আপনি এই কোম্পানি থেকে এসেছেন। 
দোকানে যদি কাস্টমার থাকে তাহলে একটু সরে সাইড হয়ে দাঁড়াবেন। যেন দোকানদার বুঝতে পারে আপনি অনেক ভদ্র বা অন্যের কাজে বিরক্ত করেন না। 
ধৈর্য ধরবেন ধৈর্যই মার্কেটিং এর প্রথম উপরে ওঠার প্রথম চাবি।আপনি সবসময় ভাববেন যে মাল নিয়ে যান তার থেকে বড় মহামূল্যবান জিনিস আপনি নিজেই।
কারণ আপনার মুখের কথাটায় হলো সবচাইতে দামি তারপরে হলো প্রোডাক্ট প্রোডাক্ট এর থেকে মূল্যায়ন টাই বেশি এটা সবসময় মাথায় রাখবেন। 

কারণ প্রোডাক্টটা সম্বন্ধে আপনি বোঝাবেন তারপরে প্রডাক্ট মূল্যায়িত হবে তাছাড়া নয়। 

দোকানদারকে সব সময় ভালো প্রোডাক্ট এর মূল্য বলে বা প্রোডাক্টের গুন সামানদে বেশি বলবেন। দ্বিতীয় দফায় দোকানদারের লাভ তুলে ধরবেন যে এই মালটা বিক্রি করলে আপনি অন্য প্রোডাক্ট এর থেকে বেশি লাভ পাবেন আস্তে আস্তে কথাটা বলবেন যেন তার মাথায় ঢুকে। 

আপনি একটা জিনিস ধরেন ক্যাম্পাসের পা মাইকিং করলে একটা জিনিস বোঝা যায় কম। ছোট্ট একটা রেডিও কথা কিন্তু বেশি বুঝা যায়।কারণটা কি কারণ টা হল রেডিওর কথাটা সে নিজে আস্তে আস্তে হয় দেখে সে নিজে থেকে খুব গুরুত্ব সহকারে জিনিসটা শুনে।মাইকের তা এতই বেশি হয় যে কোনটাই সে মনে করতে পারে না বা তার মূল উপাদান গুলি সে বুঝতে পারে না। তাই দোকানদারের সাথে খুব আস্তে তার মনোযোগী হয়ে আপনি আপনার প্রোডাক্ট সম্বন্ধে শুধু বোঝাবেন। এটা বুঝানোর দরকার নেই যে আপনি কোন গ্রামের ছেলে কোথায় আপনার বাড়ি ঘর আপনার বাবার পরিচয় কি আপনার মায়ের পরিচয় কি আপনার কোন বংশের ছেলে। ফোনে আপনি ফেল করে যাবেন।আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে একটা প্রোডাক্ট আপনি সেল করতে গেছেন তো এই সেটা নিয়েই আপনার এগোতে হবে।তাছাড়া বাইরের কোন জিনিস আপনার মাথায় ঢুকাবেন না খালি একটা জিনিস মনে রাখবেন আপনার কথাটা তার মধ্যে যেন ঢুকে। দুই থেকে তিনবার আপনি শুধু তাহার লাভটা সামনে তুলে ধরবেবুঝতে পারে আর সবার থেকে আপনার মালটা বিক্রি করলে লাভ বেশি। এই মালটার ঘুমটাও বেশি।দোকানদার প্রথম অবস্থায় মালের গুনে এবং লাভের জন্য নেবে। একবার দুবার তিন বার একবার আপনাকে ঠকিয়ে আরেকজন ঢুকতে চাইবে। তো এখন আপনি কি করবেন প্রোডাক্ট এর গুন দিয়ে তো সব সময় চলে না। যদি সব সময় প্রোডাক্টের গূন্নি আসল হতো তাহলে সেলসম্যান এর কি দরকার। এখন হলো আপনার কিছু টেকনিক খাটাতে হবে যেমন। আস্তে আস্তে তাকে ভাই দাতা বলে অন্তরঙ্গ হতে হবে তারপর।আস্তে আস্তে তার ফ্যামিলিতে কয়জন আছে তার বাড়িতে কয়জন আছে এভাবে তার সাথে। মিশতে হবে। এখন মিশা কিন্তু অনেক কঠিন। এটা করতে গেলে আপনাকে অন্তত দু মাস আট সপ্তাহ আর একবার দশ মাস এভাবে তাকে আপনার আয়ত্তে নিয়ে আসতে হবে।তার সাথে এমন ভাবে মিশতে হবে যেন তার বাড়িতে কোনো সমস্যা হলে সেজন্য আপনাকে সহজেই বলে। এমতো অবস্থায় যদি আপনি তাকে আনতে পারেন তাহলে আপনি বুক ভরে নিঃশ্বাস নেবেন।কারণ আপনি তখন ওই দোকানটা ড্রাইভার আপনি যা বলবেন ওই দ দোকানদার আপনার আয়ত্তে এসেছে। তো এবার আপনি যতদিন থাকবেন যে মাল বিক্রি করেন সব আপনার কাছ থেকে নেবে। একটা হিডেন হিডেন টিপস। এইগুলো আসলে বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে নেয়া যদি আপনি কাজে লাগাতে পারেন তো জীবনে পিছনের দিকে তাকাতে হবে না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)