অফলাইন বিজনেস পার্ট _১.
স্বল্প পুঁজিতে কিভাবে একটি অফলাইন বিজনেস দ্বারা করানো যায়।
ধরুন আপনি বেকার আপনার বয়স ১৮ থেকে ২০ কি ২৪ এর মধ্যে। এমত অবস্থায় আপনার জ্ঞান খুব কম তখন আপনি ভাবতেছেন কি করব কি করব। কিভাবে বেকারত্বের এই অভিশাপ থেকে বাঁচবো।
আপনি ঘুরে বেড়াচ্ছেন আপনার পকেটের ফাঁকা। আপনার বন্ধু-বান্ধব দামি গাড়ি চড়ে হাজার হাজার টাকা উড়ায় কিন্তু আপনার পকেটে কোন টাকাই নেই।
ক্ষুধা লাগলে শুধুমাত্র পানি খেতে হয়। দুর্লভ বেকারত্ব জীবন থেকে বেরিয়ে আসার সহজ কিছু দৃষ্টান্ত আপনাদের মাঝে তুলে ধরা হলো।
স্টুডেন্ট বয়সে সর্বপ্রথম বেকারত্ব থেকে ঘুরে ঘুরে খায় যে জিনিসটা সেটা হল মানুষের লজ্জা। ছোট কোন কাজ করার আগেই লজ্জাবোধটা একাত্ম ভাবে মিশে যায় মানুষের মাঝে।
সেজন্য মানুষ ছোট কোন কাজ করতে অগ্রসর হতে পারে না। শুধু ভাবতে ভাবতেই দিন চলে যায় কাজে কোন অগ্রসর হতে পারে না।
পার্ট ওয়ান এ আমি আপনাদেরকে বোঝাবো যে কিভাবে লজ্জাবতটা দূর করবেন । এই লজ্জাবোধটা যদি দূর করতে পারেন তাহলে আপনার প্রথম যাত্রায় অগ্রসর হতে কেউ ঠেকাতে পারবেনা।
তখন আপনি ১০০% এর থেকে পঞ্চাশ পার্সেন্ট সিওর হয়ে যেতে পারবেন যে আপনি কিছু করতে পারবেন। লজ্জাবত দূর করার জন্য সহজে উপায়। ১.
নম্বরে হল বাড়ি থেকে টাকা নিয়ে বন্ধ করে দেবেন হাত খরচ। সব সময় নিজের ভিতর একটা অহংকার বোধ করবেন আমি।
যে আমি কেন অন্যের টাকা নিব আমি নিজে কামাই করে সেই টাকা খরচ করব। এতে আপনার ভিতরে উজ্জীবিত সাহস বের হবে।
নাম্বার দুই, নিম্নবর্তী যারা কাজ করে তাদেরকে ফলো করুন, যেমন রিকশাচালক কুলি এবং লং ড্রাইভ ট্রাক ড্রাইভার এবং নাইট ডিউটি যারা করে তাদের কষ্ট অনুভূত করেন।
মাঠে যারা কাজ করে মাটি কাটার কাজ কৃষ কৃষি কাজ এদের অনুভূতিটা নিজের ভিতরে আনার চেষ্টা করেন।
অফলাইন বিজনেস এ এটার ভিতরে আমি আপনাদেরকে বুঝাতে চাইছি যে আপনার ভিতরে থাকা মানুষটাকে উজ্জীবিত করার জন্য যেতে আপনার ছোট কাজকে ছোট মনে না হয় কষ্টের কাজকে কষ্ট মনে না হয়।
অফলাইন বিজনেসে আমি আপনাদেরকে দ্বিতীয় পার্টে দেখাবো যে কি করে অল্প পুজিতে ছোটখাটো একটা বিজনেস করা যায়।
