তাজমহল
তাজমহল এক অবিস্মরণীয় ঐতিহাসিক নাম তাজমহল তাজমহল প্রত্যেকটি মানুষের জানা তাজমহলের সৌন্দর্যের নিদর্শন তাজমহলের ইতিহাস তাজমহলের বৈষম্য কাঠামো।
সারা বিশ্বে তাজমহল পরিচিত তাজমহল একটি অবিস্মরণীয় নাম তাজমহল একটা সৃষ্টি তাজমহল মানুষের একটি বিপ্লব ঘটানোর ইতিহাস। তাজমহল মানির শরীর শিরশির করানো একটি প্রাণবন্তন ভালোবাসার চরম সাক্ষীর নিদর্শন যুগ যুগ ধরে সহ বছর ধরে ভালোবাসার সাক্ষী হিসেবে আছে তাজমহল।
সম্রাট শাহজাহানের ভালোবাসার নিদর্শন তার বেগম মমতাজের প্রতি তীব্র ভালবাসার আক্ষেপ হিসেবে আগ্রার তাজমহল দাঁড়িয়ে আছে। আগ্রার তাজমহল পৃথিবীর সর্ববৃহৎ এবং সবচাইতে মহামূল্যবান একটি মহল যার নাম তাজমহল।
তাজমহলের অনুলিপি বসলে বলে শেষ করা অসম্ভব চোখে দেখে এর চোখ জুড়ানো নিদর্শন যা মানুষকে আকৃতি সাড়া দিয়ে চলে শরীর শির শির করা তার সৌন্দর্য তাজমহলের নিদর্শন পৃথিবীর প্রত্যেকটা কোনায় কোনায় প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে তাজমহলের সৌন্দর্য রূপকথার কাহিনী।
তাজমহল সম্রাট শাহজাহানের তার বেগমের প্রতি ভালবাসার নিদর্শন তাজমহল এই তাজমহলকে জড়িয়ে আছে হাজারো সৃষ্টির রূপকথা। ভালোবাসা নেই দর্শন করার অনেক পন্থা আছে লোকের মুখে হাজারো দার্শনিকের মুখে কোভিদ মুখে ইতিহাসের অনুলিপিগাঁথা মানব কুলের মুখে এই তাজমহলের সৃষ্টির কথা তুলে ধরেছে সবাই।
এটি রূপকথা নয় এটি বাস্তব ভারতের আগ্রায় অবস্থিত তাজমহল সম্রাট শাহজাহানের। ইতিহাস বর্ণিত সম্রাট শাহজাহানের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন মমতাজ তাকে তীব্রভাবে ভালবাসতেন তিনি এই ভালোবাসার ফলে তাহারা ১৯ বছর সংসার করে এবং তাদের চৌদ্দটি সন্তান হয় ১৪ নম্বর সন্তান যখন প্রসব করতে যান তখন মমতাজ ইন্তেকাল করেন।
শান্তি ছিল ১৬৩১ তার এক বছর পর তাজমহল সৃষ্টির পদক্ষেপ নেন সম্রাট শাহজাহান তার ভালোবাসার প্রতি আক্ষেপ জানিয়ে তিনি এই সিদ্ধান্ত নেন তাজমহল স্থাপনার. দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে এই তাজমহল সৃষ্টি করেন বিশ হাজার শ্রমিক মিলে এবং ১ হাজার হাতির সমন্বয়. এই হাতিগুলি তারা তারা পাথর টানতেন এখন যেমন ট্রাক টানে ঠিক তেমনি হাতির পিঠে এই মূল্যবান পাথর গুলি চাপিয়ে আনা হতো.
এই তাজমহলে বিশ হাজার শ্রমিক কাজ করেছে দীর্ঘ ২২ টি বছর আরো দুই বছর তাদেরকে আনুষ্ঠানিক কাজ করতে লেগে গেছে। তাজমহল রূপকথার মতন সৌন্দর্যময় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে যা দেখে বলে বোঝানো সম্ভব নয় নিজের চোখে দেখে তাহলেই এর বিস্ময় বিস্ময়কর বিষয় কর সৌন্দর্য অনুভব করা সম্ভব। তাজমহল এটি এমনভাবে নির্মিত এখানে কুরআনের বর্ণিত আয়াতের সূরার ভাস্কর্য এবং ফরাসি ভাষার কিছু ভার্শন ভাস্কর্য দিয়ে নির্মিত।
এবং প্রতিটি কক্ষে মার্বেল পাথর বিভিন্ন ইউরো কান্ট্রি থেকে আনা বড় বড় দেশ থেকে আনা এই মার্বেল পাথর। তাজমহলে এতটাই সৌন্দর্য দিনের বেলাতেও সৌন্দর্য ফুটে আসে এবং হালকা জোসনার আলোতেও এর সৌন্দর্য তীক্ষ্ণভাবে অনুভব করা সম্ভব।
রুপের রানী মমতাজ বেগম যাহার সৌন্দর্য যেমন সীমাহীন ছিল অতুলনীয় সৌন্দর্যময় ছিলেন মমতাজ তার সৌন্দর্যকে উপেক্ষা করে তাজমহলের সৃষ্টি সম্রাট শাহজাহান করেছেন। এর আনুশান নিক বা এর যে খরস্র তাতে আনুমানিক বর্তমান টাকার প্রায় ১০০ হাজার কোটি টাকায় তার বেশি হবে।
বর্তমান সময়ে কিছু কিছু পাথর যা দিয়ে তৈরি করেছে মার্বেল পাথর কষ্টিপাথর মোজাইক পাথর যেসব পাথরগুলি এখন বর্তমানে বিলুপ্ত তা সহ হাজার হাজার টাকা দিয়েও তা সংগ্রহ করা সম্ভব নয় ওই পাথরগুলি বিলুপ্ত যদিও থাকে তা অনেক মহামূল্যবান যা অর্জিত আছে আগ্রার তাজমহলে।
সর্বোপরি একটা কথা একটি ঘাসফুল দিয়েও ভালোবাসা নিদর্শন করা যায় অনেকের কাছেই টাকা নেই সে ভাবতে পারে যে কি করে আমি তাজমহল সৃষ্টি করব। আসলে ভালোবাসা নিদর্শন একটি ঘাসফুল দাড়াও পরিচালিত করা সম্ভব যদি দুজনের মিল থাকে সে যাই হোক তবে তাজমহল সম্বন্ধে যেহেতু বলতেছি তাজমহল নিয়েই বলি।
তাজমহলটা মূলত এতটাই সৌন্দর্য যার বলে বলে শেষ নেই। ২০ হাজার শ্রমিক লেগেছিল প্রায় ২৩ বছর এই ধরে এই তাজমহল সৃষ্টি করে। কারো কারো মতে দার্শনিকদের অনুলিপিতে আছে যে ২০ হাজার শ্রমিকের হাত কেটে নেয়া হয়েছিল যেতে তারা দ্বিতীয়বার এই সৌন্দর্যময় তাজমহল সৃষ্টি না করতে পারে। তবে এটা কাল্পনিক কথা।
কারো কারো মতে গ্রহণযোগ্য কারো কারো মতে গ্রহণযোগ্য নয়। কারো কারো মতে সম্রাট শাহজাহান ছিলেন অত্যাচারী কারো কারো মতে তিনি ছিলেন দয়ালু এবং খুব ভালোবাসা আমি মানুষ। আসলে এই উপেক্ষা করে বা মাপকাঠি করে কখনোই এর সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব নয়।
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে যে সম্রাট শাহজাহান তার ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবেই এই আগ্রার তাজমহল সৃষ্টি করে। তবে এখানে ভালোবাসাটাই শ্রেয় হয়ে দাঁড়িয়েছে কারণ মনে যদি অনুভূতি আর ভালোবাসা না থাকে তাহলে এই ধরনের তাজমহল সৃষ্টি করা সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য আছে যে মমতাজ বেগম যখন মারা যায় তখন সম্রাট শাহজাহান সাত দিন সাত রাত একটি ঘরে আবদ্ধ ছিলেন। এবং এক সাত দিন সাত রাত তিনি পানাহার থেকে বিরত ছিলেন কিছুই খেয়েছিলেন না তার বিমর সময় মুখ দেখে চমকিত হয়ে গেছিলেন সারা আগ্রাবাসী। তারবিমা সময় চেহারা এবং মৃত্যুর সই বিমর্ষ চেহারা দেখে সবাই আতঙ্কিত হয়ে যান।
কিন্তু পৃথিবীতে সবাইকে একদিন চলে যেতে হয় ঠিক তেমনি 39 বছর বয়সে চলে গেলেন মমতাজ বেগম। নিয়তিকে পরিহিত করে এবং সামনের দিকে এগিয়ে যেতে বাশার পথে চালনা শুরু হয় এবং সে ভালোবাসা নিদর্শন হিসেবে আগ্রার তাজমহলকে আখ্যায়িত করেন এবং তাকে প্রতিষ্ঠিত করেন।
আজ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসছে হাজারো হাজারো পর্যটক প্রতিনিয়তই হাজার হাজার মানুষ এসে এই তাজমহলকে উপভোগ করতেছে এবং সারা বিশ্বের কাছে ভালোবাসা নিদর্শন ছড়িয়ে যাচ্ছে। ভালোবাসায় ভালোবাসা ভালোবাসাই তাজমহল ঘিরে রয়েছে হাজারো গান শত শত গান এই তাজমহলকে উপেক্ষা করে গচ্ছিত আছে।