ইসলামিক বাণী মুমিন ব্যক্তি তারাই যারা ইসলামিক বাণী মেনে চলে।
ইসলামিক বানী
নবী করীম সাঃ এর যুগ থেকেই চলে আসছে ধীরে ধীরে ইসলামিক নানান সংলাপ নানান বাণী।
ইসলামিক আলোকে ইসলামিক অনুশাসনার মাধ্যমে থেয়ে আসছে যুগেযুগে সংলাপের ন্যায় ইসলামিক বাণী।
মানুষকে সুশিক্ষিত জ্ঞান অনুশীলন মাধ্যম মানুষের চিন্তাধারাকে ইসলামিক রূপে রূপান্তরিত করে আসছে ইসলামিক বাণী সম্প্রচারে বিভিন্ন কলাকৌশলী এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশন এবং ইসলামিক সব শিক্ষা নিবাস।
ইসলাম প্রসারে সাহাবীরা যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন প্রান্তরে জেলা শহর দেশ বিদেশ বিভিন্ন প্রান্তর হতে ইসলামিক বাণী সম্প্রচার করে আসছে তারা।
ইসলামের আলোকে উন্মোচিত করার জন্য ইসলামিক বানি শরবতায় একনিষ্ঠ ভাবে সাহাবীরা যুগ যুগ ধরে প্রচার করে আসছে ইসলামিক বাণী ইসলামিক গল্প ইসলামিক সব কর্মকান্ড ইসলামিক মানুষের চিন্তাধারা মানুষের জীবন চলমান সবই উপকর্ম থেয়ে আসছে।
নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালামের আমল হতে সাহাবীরা বিভিন্ন পথপ্রান্তর সর্বকুলে সর্বকুলের মানুষের কাছে ইসলামিক বাণী সম্প্রচারে তারা একনিষ্ঠ ভাবে কর্মকান্ডে লিপ্ত এই ইসলামিক বাণী প্রচারে।
পৃথিবীতে যত ইসলামিক বাণী প্রচারিত হবে এবং ইসলামিক কর্মকান্ড এর প্রতিষ্ঠা যতই শক্ত হবে ততই তীক্ষ্ণ হবে মানুষের জীবনযাত্রা এবং আলোময়।
নবী করীম সাঃ এর মাধ্যমে হাদিস রুপে হাদিসের প্রতিটা পদক্ষেপ মেনে ইসলামিক শরীয়াত মোতাবেক ইসলামিক বাণী সম্প্রচার করে আসছে বিভিন্ন ধরনের আলেমগনেরা।
ইসলামিক বাণী প্রশাসন প্রচার করায় আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ দীর্ঘক্ষন পথ প্রচারণা করছেন।
তিনি মৃত্যুর জয়ী ভাবে ইসলাম এর বাণী প্রচার করে আসছেন একনিষ্ঠভাবে।
হযরত মুহাম্মদ সাঃ ইসলাম প্রচারের ইসলামিক বাণী
প্রচারে প্রতিনিয়ত কাফেরদের কাছে অত্যাচারিত হয়েছেন। প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ ইসলামিক বাণী সম্প্রচারে তার প্রতিটা পদক্ষেপে
পদভীষ্ট হয়ে এবং তিনি সর্বক্ষণ যুদ্ধ পরিচালনা করে ইসলামিক বাণী সম্প্রচার করেছেন।
শত্রুদের মোকাবেলায় তিনি সর্বক্ষণ ভাবে নিজেকে অমৃত করে দিয়েছেন ইসলামিক বাণী সম্প্রচারে কখনোই পিছপা হননি। হযরত
মুহাম্মদ সাঃ এর সাথে সাথে
সাহাবীরা গণরাও তার সহচররাও সর্বক্ষণ ইসলামিক বাণী সম্প্রচারে তারা সবসময় নিজেকে মেলে ধরেছেন।
ইসলামিক গল্প
যুগ যুগ ধরে ইসলামিক নানান রূপের নানান অনুশোচনার মাধ্যমে গল্প ইসলামিক গল্প
অনুসরণিত হয়েছে। ইসলামিক গল্প নয় আসলে হাদিস থেকে নেয়া বিভিন্ন ধরনের গল্পগুলি এক ধরনের এক সময় এগুলি গল্পতে রূপান্তরিত হচ্ছে
আসলে এগুলি বাস্তব হাদিসে লেখা। যেমন একদা স্বাভাবিকরা বলল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সালামকে যে হুজুর আমরা আল্লাহকে তো দেখতে পাচ্ছি না।
তাহলে আমাদের আল্লাহ তায়ালা কত দূরে আছে। আল্লাহ তায়ালা কি আমাদের অনেক দূরে আছে তাহলে আমরা জোরে জোরে তাহার প্রার্থনা করব।
আর যদি আল্লাহতালা আমাদের কাছে থাকেন তাহলে আমি আমরা তাকে আস্তে আস্তে তার প্রার্থনা করব।
এমতাবস্থায় হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কে আল্লাহ তায়ালা নির্দেশ দিলেন যে হে সাহাবীগণ আমি তোমাদের সর্বক্ষণ সর্ব নিকটেই থাকি তোমরা আমাকে দেখতে পাও না কিন্তু আমি তোমাদেরকে দেখতে পাই।
যেমন প্রত্যেকটা মানুষই নিঃশ্বাস নেয় কিন্তু নিঃশ্বাস প্রতিনিয়তই তার সাথে থাকে কিন্তু সে কখনোই নিঃশ্বাসকে দেখতে পায় না ততরূপ আল্লাহতালা আমাদের সর্বক্ষণই আমাদের পাশে থাকে কিন্তু আমরা তাকে দেখতে পাই না।
ইসলামিক কথা ।
ইসলাম মানে শান্তি ইসলাম মানে মানুষের পূর্ণাঙ্গ জীবনের আলোর পথ। ইসলাম মানুষের সর্বাগ্রন তথা সর্ব কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকাকেই শরীয়ত মোতাবেক বা ইসলামিক পথ পথচারী বলে।
ন্যায় পরায়ক এবং সত্যের সন্ধানকারী ইসলামিক মানব। ইসলামিক কর্মকান্ড কে সর্বক্ষণ মানুষ যে ন্যায়ের কথা আখেরাতের কথা নিষ্ঠা স্যার ইসলামিক বাণী ইসলামিক কথা যারা মানুষের কাছে সম্প্রচার করে তারাই আখিরাতের অধিকারিনী হবেন।
ইসলামিক ছন্দ।
*যে ব্যক্তি যত বেশি আমলদারি হবেন তার রূপে চোখে আমলের ছোয়া তীক্ষ্ণভাবে পড়বে। তার সৌন্দর্য্য আলোড়ন নেয় উজ্জ্বল হবে।
*যে ব্যক্তি সর্বদায় দানশীল হন আল্লাহ তায়ালা কিয়ামতের দিনে তার প্রতি অতি ক্ষমাশীল এবং দানশীল রূপে তার দৃষ্টিতে নজর দিবেন।
*উত্তম সেই ব্যক্তি যে ব্যক্তি আল্লাহকে ভয় করে এবং শরীয়ত মোতাবেক চলার প্রতিনিয়ত চেষ্টায় আবদ্ধ থাকে.
*ক্ষমা ইসলামের একটি মহৎ দৃষ্টান্তর যে ব্যক্তি ক্ষমা করে সে ব্যক্তি আল্লাহর অতি উত্তম সর্বদাই.
*নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রত্যেকটি জিনিসের বিচার এবং প্রত্যেকটা জিনিসের হিসাব নিবেন তাই কখনোই অপচয় করব না অপচয় কারী শয়তানের ভাই.
*যে নারী তার স্বামীকে শ্রদ্ধা করে আল্লাহ তা'আলা তার জন্য কেয়ামতের দিনে উত্তম বেহেশ দরজা তার জন্য খোলা থাকবে.
*ইসলামের শরীয়তলী বিধান নম্র ভদ্র হয়ে চলা
*যে আল্লাহকে ভয় করে এবং সর্বদা নিজেকে সৎ কাজে লিপ্ত রাখে এবং অসৎ কাজ থেকে দূরে থাকে সেই মমিন ব্যক্তি.
*জ্ঞানী সেই ব্যক্তি যে মুখে মুখে তর্ক করে না
*পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ব্যক্তি মুখ সবসময় উজ্জ্বল থাকে এবং আলোর নেয় জল জল করে.
*একথা সত্য যে ইসলাম সর্বদা মানুষকে সৎ পথে নিয়ে চলে.
*ক্ষমা মানুষের একটি মহৎ কাজ যা আল্লাতালা খুবই খুশি হন.
*