বাংলাদেশের নদীর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
নদী নদী শাখা প্রশাখা
প্রখ্যাত বাংলাদেশের নদনদীর বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ আলোচনার সমূহ!
বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পার্টগুলো এখানে তুলে ধরা হলো,
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বিশত্ত এই যে নারায়ণগঞ্জ জেলায় ছয়টি নদী দ্বারা অবহিত আছে।
পানিবাহিত নারায়ণগঞ্জ জেলা এই জেলায় পানির রাস্তা দিয়ে বৃহত্তম চিটাগং চাঁদপুর কিশোরগঞ্জ মন্সিগঞ্জ পিরোজপুর বরিশাল মাওয়া নদীর সাথে বেষ্টিত প্রত্যেকটা জায়গায় পানি দ্বারা লঞ্চ স্টিমার মাধ্যমে যাতায়াত করা সম্ভব।
বলা চলে বৃহত্তম বাংলাদেশের যতগুলো নদীর শাখা-প্রশাখা আছে সবগুলি শাখার সাথী নারায়ণগঞ্জের শাখার পোশাকার প্রত্যায়িতভাবে তৎপরিতভাবে জড়িত।
উল্লেখ্য বাংলাদেশের আলোচিত এবং মধ্যবর্তী স্থানে যে বুড়িগঙ্গার স্থান সেটিও নারায়ণগঞ্জের শাখা-প্রশাখের সাথে তৎপরিত ভাবে জড়িত।
নারায়ণগঞ্জের পূর্ব সীমানার অতিবাহিত বুড়িগঙ্গা। আবার নারায়ণগঞ্জের অপর পাশে দক্ষিণ-পশ্চিম সীমানায় ধলেশ্বরী নদী প্রবাহিত।
ধলেশ্বরী বলতেই একটি কথা মুখে মুখে সবার চলে আসে সেটা হল ধলেশ্বরী রাম কেশরী তুমি যে বড় সুন্দরী ওগো আমার বনলতার সেই ধলেশ্বরী তুমি যে কত সুন্দরীর ধলেশ্বরী।
ঢাকা থেকে ২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে লাঙ্গলবন্দর মধ্যে দিয়ে ভ্রমণ পুত্রের প্রবাহিত।
উল্লেখ্য আছে যে ব্রাক্ষণ পুত্র নদীর বৈশিষ্ট্য এই যে গঙ্গা স্থান করার জন্য মানুষ হাজার হাজার হিন্দু ধর্ম অবলম্বনকারী তারা বিশ্বাস করে যে প্রতিমাসের চিত্র তারিখ মাসে এই গঙ্গা স্থান এর মাধ্যমে তাদের পূর্ণতা লাভ পায়।
উল্লেখ্য আছে যে ব্রক্ষনপুত্র এই নদীতে হিন্দু ধর্ম অবলম্বনকারীরা বিশ্বাস করে যে তাদের সারা বছরের গুনাহ মাফ হয়ে যায়,
এই গঙ্গাসানের মাধ্যমে গঙ্গায় ডুব দিয়ে তারা নিজেকে মনে করে যে আমি সারা বছরের জন্য যা পাপ গুনাহ করেছি তা আমার এই গঙ্গাছানের মাধ্যমে নিরাকার হয়ে যাবে।
নদী গ্রাম বাংলার জনজীবন
৬৮ হাজার গ্রাম বাংলার বাংলাদেশ। বাংলাদেশে ছোট বড় অসংখ্য নদী আছে এই নদীর মূলে রয়েছে সুরমা রয়েছে যমুনা রয়েছে পদ্মা মেঘনা যমুনা ছোট বড় অসংখ্য নদী রয়েছে বাংলাদেশে।
নদীর অপূর্ব সৌন্দর্যের কথা বলে শেষ নেই। পদ্মার বুকে আছে মানুষের হাজার কষ্টের গ্লানি নৃশংস করে দেওয়ার মতন অনেক ইতিহাস।
১০০ পাখির জমির মালিকও ভিটে হারা সংসার হারা স্বর্ণ ছাড়া হয়তোবা একটি রিক্সা ঠেলাগাড়ি চালিয়ে জীবন যাপন করছে সবই রয়েছে পদ্মা নদীর কূলে তার পেটে। নদীর সৌন্দর্য যেমন তীক্ষ্ণ করে মানুষকে আনন্দ দেয় তেমনি নদীর অনেক মর্মান্তিক কষ্টের কথা মানুষকে বেদনাদায়ক করে তোলে।
রাজাকে ফকির করে তুলেছে এই নদীর বুকে রয়েছে হাজারো রাজার ইতিহাস যারা ফকির হয়ে গেছে। পদ্মার কোলে ভেঙে রয়েছে কত হাজার হাজার কষ্টের গল্প ইতিহাস ,
একসমায়ের বড়লোক ধনী হাজার হাজার একর জমি সে নিঃস্ব হয়ে পথে পথে বেড়ায় হয়তো একটা ঠেলাগাড়ি চালিয়ে জীবন যাপন করছে হয়তো একটা রিক্সা চালিয়ে জীবন যাপন করছে এই নদীর ইতিহাস। নদীকে ভালবাসে কিছু
মানুষ আছে নদীর দিকে তাকিয়ে চোখে ফেল ফেল করে জল ফেলে তার নিঃসঙ্গ যে ওই নদীর পেটে লুকিয়ে আছে।
সে যে নিঃস্ব হয়ে গেছে ওই নদীর দিকে তাকাতে পারে না নদীকে ভালবাসে কিন্তু তার সর্বস্ব কেড়ে নিয়েছে ওই নদী। তেমনি নদী নিয়ে হাজারো গল্প ইতিহাস রয়েছে যা মানুষকে খুবই কষ্ট বা বেদনাদায়ক করে তুলেছে বাংলাদেশের নদী খুবই মর্মান্তিক।
নদীর এপাশ ভাঙ্গে ওপাশঘরে এ পাশের মানুষ হাসে তো ওপাশের মানুষ কাঁদে এটাই নদীর ইতিহাস। বাংলাদেশের নদীর জীবনযাত্রা অত্যান্তই আনন্দময় কিছুটা বেদনাদায়কও আছে কিছু জেলের কথা বলি যারা প্রতিনিয়তই নদীর সাথে জড়িত।
দিকে তাদেরকে ভালোবাসে নদী ও তাদেরকে ভালোবাসে প্রতিনিয়ত তারা তাদের সাথে মিশে আছে। তারা একটি নৌকা একটি নগর ফেলে জীবন চালিয়ে যাচ্ছে এ বছরকে বছর।
3.নদী নিয়ে ক্যাপশন
১. যাকে যাকে পাখি পদ্ম কুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মুক্ত আকাশে ডানা মেলে
ঝিকিমিকি রোদ্দুর তোয়াক্কা নেই পাখি উড়ছে মন খুলে।
২. নদী তুমি আমার ভালোবাসা তোমার চকমকে হাসি আমায় কেদেছে মন আজও তোমায় ভালোবাসি ,তুমি একটু হাসো একটু হাসো তুমি নদী ,তুমি আমার ভালোবাসা তোমার রোদের ঝিলে চকমকে হাসি আমাকে করেছে মুক্ত তুমি একটু হাসো.
৩. দীর্ঘ ভোর বেলায় উৎকণ্ঠে বসে আছি পূবালী বাতাস বইছে আমার গায়ে মনে পড়ছে ওগো তুমি কোথায় আজ আমি একা এই পদ্ম পারে নদীর কিনারায়.
৪. ওই দেখা যায় পদ্মা পারে মাঝি পাল তুলে বেড়াচ্ছে ,নিঙ্গির পায় ছোট ছোট যাই দেখা যাচ্ছে উড়ন্ত পাখি পায়. "" "iframe"
৫. পদ্ম পাড়ে দ্বিপ্রহর বেলায় মাঝি জাল ফেলিয়াছে মনের আনন্দে মাছ তুলছে ওই দেখা যায় শালিক বক তাকিয়ে দেখছে.
৬. ভাটিবেলায় একাখণে বসে আছি নদীর পাড়ে তোমার দৃষ্টিকোণের আজ নিস্তব তো আমি মন খুলিয়া বসে আছি তুমি আসবে ফিরে।
৭.নদিয়া আমার চরণভূমি নদী আমার ভালোবাসা নদী আমার মিশে আছে অন্তরে গাঁথা নদী আমার চরণভূমি।
৮. পদ্ম কুলে বসে আছি মনের দুয়ার খুলে
পূবালী বাতাস বইছে আমার গৃহ কোণে,
দূর পবনে তাকিয়ে আছি রাশি রাশি ঢেউয়ের কোলে চোখ রাঙিয়ে আছে
পূবালী বাতাস বইছে আমার কোলে।
৯. পদ্মা তুমি নিয়ে ছ বিটা ,নিয়েছো বাড়ি ,নিয়েছো আমার সব কুল ,তবু তুমি চাইছো আমাকে নিঃসঙ্গ করে তুমি তবু খুশি নও ,আরো তুমি চাও ওগো পদ্মা তুমি কবে কান্ত হবে কবে তুমি তোমার চোখ বুজিবে।
১০. দ্বিপ্রহর বেলায় যখন পদ্মা তোমার কোলে মাথা ঠেলে বসি, তোমারও ঝলমলে রোদ্রের মাখা হাসি দেখে প্রাণ ঝরে যায় ওগো পদ্মা তোমায় আমি খুব ভালোবাসি।