জীবন পরিবর্তন করে দেওয়ার মতো মূল্যবান কিছু সংলাপ মূল্যবান কিছু কথা।
কথা
যে মানুষের কথা সুন্দর মিষ্টি হাসি মুখের মিষ্টি কথা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জয়ী সে এটাই ইতিহাসের কথা। যে মানুষ যত সুন্দর করে কথা বলতে পারবে সে ততই উন্নতির সম্মুখে দ্বারপ্রান্তে খুব সহজে চলে যেতে পারবে।
মিষ্টি হাসি দিয়ে কথা বলতে পারলে সে মানুষটা নিজেও সুখী তার সাথে যে কথা বলে সেও খুশি। মার্কেটিং লেভেলে একটা কথা আছে মিষ্টি হাসি তো দোকানদার খুশি।
যেকোনো কর্মকান্ডে আপনি কথা যদি মিষ্টি করে বলতে পারেন তাহলে আপনি উন্নতি করতে পারবেন ব্যবসা-বাণিজ্য বলেন বিভিন্ন ক্ষেত্রে চলাফেরা সমাজ সমাজে যে কোন ক্ষেত্রেই হোক কথা মিষ্টি করে বলতে পারলেই সে তার জীবন সুখী।
সবচাইতে একটা আকর্ষণীয় যে বিষয়ে মিষ্টি কথা জানলে খুব সহজেই মেয়ে পটানো যায়। যে ব্যক্তি মিষ্টি করে কথা বলতে পারে না সে যতই মেধাবী হোক সে যতই শিক্ষিত হোক সে একটা জায়গায় দুর্বল তার মিষ্টি করে কথা বলতে না পারাটা।
একটা সময় আছে যে জ্ঞান দিয়ে সবকিছু উপলব্ধি করা যায় বা অর্জন করা যায় কিন্তু মিষ্টি কথা না জানলে আসলে অনেকটাই তা ফিফটি পার্সেন্ট থাকে আর ৫০% মিষ্টি কথা বলার ক্ষেত্রে পাওয়া যায়।
মিষ্টি কথা বলার জন্য কিছু টিপস আমি আপনাদেরকে নিচে দেয়া হল।
সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলার জন্য কিছু টিপস আপনাদেরকে দেয়া হলো। খুব ঘন কথা বলাটা ইস্মার্ট অর্থ পায় না।
খুব ঘন কথা বলতে গেলে আপনার ভুল হতে পারে তখন আপনার স্মার্ট টা দূরে থাক আপনাকে নিজেই শংকিতর মাঝে পড়ে যাবেন। তাই কথা বলার সময় এক দুই সেকেন্ড একটু ভেবে কথা বলুন কথা বলার মাঝখানে এক সেকেন্ড বা দুই সেকেন্ড একটা গ্যাপ নিন।
কথা বলার মাঝে হালকা হালকা হাসি দিন তাতে আপনাকে আরো কিউট দেখাবে। কথা বলার মাঝে কিছু সময়ের জন্য থেমে যান পাঁচ ছয় সেকেন্ডের জন্য এতে আপনার মস্তিষ্কটা পরিপূর্ণভাবে বুদ্ধির সাথে কথা বলতে সক্ষম হবে।
সব সময় কথা দ্রুত বলা থেকে একটু বিরত থাকেন। নিয়মিত কখনোই আপনি চট করে রেগে যাবেন না। চট করে রেগে যাওয়ার অভ্যাসটা আস্তে আস্তে পরিহার করুন।
যে ব্যক্তি যত বেশি রাগী বা রেগে যায় সহজেই সে ব্যক্তি তত অসুখী বা কাউকে ইমপ্রেস করতে এসে সক্ষম নয়।
তাই কথা বলার সময় একটু ধীরগতিতে কথা বলুন এবং হালকা মুচকি হাসি কথার মাঝে রাখার চেষ্টা করুন আয়নার সামনে একটু একটু নিজেকে চেষ্টা করবেন কথা বলার প্র্যাকটিস করবেন হালকা হাসি দিয়ে।
যে ব্যক্তি যত সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলতে পারে সে খুব সহজেই খুব সুন্দরভাবে তার যে কোন একটা ব্যবসা দাড়া করাতে পারে খুব সহজেই। সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলার মাধ্যমে খুব সহজে নিজেকে গুছিয়ে নেয়া যায়।
যেমন উদাহরণস্বরূপ সেলসম্যানরা খুব তীক্ষ্ণ বুদ্ধির হয় এবং তারা খুব সহজেই গুছে কথা বলে তার কাস্টমারদেরকে হাতিয়ে নে। ব্যবসার ক্ষেত্রে মেয়ে পটানোর ক্ষেত্রে প্রত্যেকটা জায়গাতেই সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলাটা খুবই জরুরী।
এক্ষেত্রে নিজে নিজেই একটু ভাববেন যে কি করে মানুষকে ইমপ্রেস করা যায় সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলা যায় আগে একটু ভেবে পড়ে মানুষের সামনে গিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবেন এতে আপনার খুব লাভ হবে। খাদ্য র ব্যাপার-স্যাপারও আছে যেমন ভিটামিনযুক্ত খাবার খেলে মানুষের তীক্ষ্ণো বুদ্ধি হয় এবং কথা বলতেও খুব কার্যকরী ভূমিকা রাখে বা ইন্টেলিজেলেন্ট কথাবাত্রা বা খুবই জ্ঞান কথাবার্তা আপনার মুখ দিয়ে বের হবে যদি আপনি পুষ্টিকর কোন খাবার খান।
পুষ্টিকর খাবার বুদ্ধিমত্তার জ্ঞানের পরিচয় এবং ভালোভাবে কথা বলার জন্য খুবই কার্যকর। একটা কথা বলি যে পেটে ক্ষুধা থাকলে মুখ দিয়ে কিন্তু চটচট করে কথাগুলি হাসি দূরে থাক কোনটাই আপনার কার্যকর হবে না।
তাই সব সময় পে ট পরিপূর্ণ রেখে খুদা থেকে বিরত থেকে মানুষের সামনে গিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবেন এতে খুব কিউট ফুল ভাবে কথা বলতে পারবেন।
একটা কথা সবসময় মনে রাখবেন যে কথায় মানুষকে বুকে জড়িয়ে ধরে নেয় এবং কথাই মানুষকে লাথি মেরে দেয়।
আপনার কাছে মানুষ হাজার টাকা পাক কিন্তু আপনি যদি মিষ্টি হাসি দিয়ে তাকে বোঝাতে পারেন এবং তাকে যদি আপনি বোঝাতে পারেন সুন্দরভাবে কথা বলে তাহলে সে কিছুদিনের জন্য হলো আপনার পাওনা টাকা থেকে যাওয়া থেকে একটু বিরত রাখবে আপনাকে।
সব সময় খালি মুখের কথা দিয়ে চিড়া ভিজানো যায় না মুখের কথা দিয়ে মানুষকে বোঝানো যায় না এক্ষেত্রে আপনাকে অবলম্বন করতে হবে যে ব্যক্তির পাওনাদারের টাকা আপনাকে অবশ্যই তা দিতে হবে। কিন্তু সে টাকাটা যদি দেরি করে দেন আপনি মিষ্টি কথার মাধ্যমে তাকে বুঝিয়ে রাখতে পারবেন।
মাইক্রো ক্যারাটে যারা কাজ করে তারা কিন্তু মানুষের কাছে টাকা দিয়ে এবং সেই টাকা তুলে নিয়ে আসে শুধুমাত্র তাদের মুখের মিষ্টি কথা দিয়ে।
স্মার্ট ভাবে কথা বলার ধরন মানুষকে তার চেহারার উপর ফেলে তার চেহারা কি আকর্ষণীয় করে তোলে তার স্মার্ট কথাবার্তার মাধ্যমে।
এক্ষেত্রে স্মার্ট কথা বলার সাথে নিজেকেও পরিপাটি করে নিতে হয় যেমন তার দাঁতগুলো চকচকে থাকতে হবে ব্রাশ করে নিতে হবে।
আকর্ষণীয় চেহারা ফুটে ওঠে শুধুমাত্র তার কথার রুচিবোধের মাধ্যমে। সুন্দর করে কথা বলার মাঝে তার দাঁত কে প্রধান ভাবে মূল্য দিতে হবে।
সুন্দর করে কথা বলার মাধ্যমে মানুষকে উপর লেভেলে নিয়ে যায় ভদ্রলোক বলতে বোঝায় তার কথাবার্তার মাধ্যমে। বংশের পরিচয় বোঝা যায় তার কথাবার্তার মাধ্যমে।
ভাষা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে নোয়াখালী বা ভাষা বরিশালের ভাষা কিন্তু এই ভাষার ভিতর সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ভাষা হলো কুষ্টিয়ার ভাষা কুষ্টিয়ার ভাষায় কথা বললে একদম বইয়ের ভাষার মাধ্যমে কথা বলা হয় কুষ্টিয়ার ভাষায়।
বাংলাদেশের কুষ্টিয়ার ভাষা সবচাইতে জনপ্রিয় এবং এটা একদম সহজ লেভেল সব জায়গাতেই এই ভাষাটা ব্যবহার করা যায়।
নোয়াখালী ভাষায় কথা বললে মানুষ অন্য জেলার মানুষ হাসাহাসি করে। তবে নোয়াখালীতে বড় বড় শিক্ষিত মার্জিত সম্পন্ন লোকের বসবাস আছে। কথা বলার স্টাইল ধরন চেঞ্জ করতে চাইলে সবসময়ের জন্য কিছু ধরনের নাটক জনপ্রিয় নাটক এবং স্টাইলিশ কথা বলার জন্য আপনাকে সামাজিক যে ছবিগুলি সেগুলি দেখলে অবশ্য আপনি স্মার্টলি ভাবে কথা বলা শিখতে পারেন।
বাংলাদেশের নাটকগুলিতে স্মার্টলি ভাবে কথা বলে।
নিজেকে নিয়ে কিছু কথা
*স্মার্ট সেই ব্যক্তি যার কথা বলার ধরণের স্টাইলি তার রূপের সাথে বিরাজ করে।
*সব সময় নিজেকে নিয়ে গৌরব করো না কারণ যে তোমাকে সৃষ্টি করেছে দুনিয়ায় এনেছে সে নিরাশ হয়ে যাবে।
*জন্মের পরেই কেউ ভাগ্য নিয়ে সবাই আসেনা ভাগ্য নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে হয়।
*সব সময় যদি অহংকারী অহংকারী ভাব থাকে তাহলে তার ভিতরে ঈর্ষা ও অনুপিত কাজ অটোমেটিক চলে আসবে।
*নিয়তিকে দোষারোপ করো না কারণ দুঃখের পরে সুখ আসে
*সব সময় তোমার থেকে নিম্ন শ্রেণীর লোকের কে অনুসরণ করো তাতে তোমার পথযাত্রা সুন্দর হবে তুমি অল্পতেই খুশি থাকবা।
*সুখের দিনগুলি খুবই অল্প সময়ের হয় তাকে ঐ অল্প সময়ের ভেতরে অনুভব করতে থাকো।
*দুঃখী মানুষগুলি বেহেস্তের অধিকারী খুব সহজেই দাবি করতে পারে।
*কখনোই নিষ্ঠুর হয়ো না নির্দল হয়ো না নির্দল নিষ্ঠুরতা তোমার জীবনকে একদম বিষমিত করে দিবে।
*সুন্দরের পিছনে তাড়া করো না সুন্দর কখনোই সুখী বা সুন্দরী হয় না।
*সুন্দরের পিছনে ছোট না কারণ সুন্দর কখনই সম্পূর্ণ রূপে সুন্দর তা পায় না।
*যে ব্যক্তি ন্যায়ের পথে চলে অন্যায়কে তিরস্কার করে এবং সব সময় সত্য কথা বলে সে কখনোই নিজেকে দুঃখী অনুভব করে না বা অসুখী অনুভব করে না।
*সব সময় সৎ পথে চলার সব কথা বলা সত্যকে সবসময় প্রাধান্য দেওয়া ইসলামের নৈতিক অধিকার এবং ঈমানদার ব্যক্তির পরিচয়।
*অবৈধ লাখ টাকা ইনকাম করার সাইজ দে দিনমজুরের ৫০০ টাকায় জীবনকে সুখী করে এবং প্রকৃত সুখ এনে দেয়।
*আল্লাহ যা দিয়েছে তাতে সন্তুষ্ট থাকো তিনি অবশ্যই প্রত্যেকটা জিনিসের হিসাব নেবে কম বৃত্ত শালী লোকের সব সময় হিসাব কম হবে।
*সমাজে যার টাকা-পয়সা বেশি তার সমাজে দাম বেশি কিন্তু আল্লাহ তাআলা তাকেই পছন্দ করে যার ঈমান সব তাকে আল্লাহতালার দরবারে বেশি দাম দিয়ে থাকেন।
*অন্যায়কারীর মন সবসময় নত থাকে বা তার ভিতরে ভীততা কাজ করে থাকে।
*অন্যায় থেকে বিরত থাকতে চাইলে মিথ্যা থেকে বিরত থাকতে চাইলে সব সময় ঈমানের সাথে ইসলামের সাথে চলা অবশ্য ক।
*নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রত্যেকটি জিনিসের উপর বিশ্বাস বিশ্লেষণ করে তার হিসাব নিবেন তাই অযথা পানি নষ্ট কম করে।
*যে ব্যক্তি অল্পতে রেগে যায় সে ব্যক্তি পরে নিজের ভুল বুঝতে পারলে খুব কষ্ট অনুভব করে।
*অল্প বিদ্যা ভয়ংকর তবে অল্প বিদ্যায় কোন কিছু না জেনে বলাটা খুবই ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে।
*যে ব্যক্তি রূপের অহংকার করে সেজন্য আল্লাহর আমানত খেয়ানত করলো কারণ প্রত্যেকটা জিনিসই আল্লাহর দান থাকে সেটা হোক রোগ সেটা হোক সম্পদ।
*মমিনদার সেজনা ঈমানদার সেজ না ঈমানদার হও চকচকে সাদা পোশাক পড়লেই কখনো তার অন্তর সাদা হয় না মনকে সাদা করতে হয় সব সময় ঈমানের সাথে চলা।
*সাধের জিনিস খুব খেতে নেই কারণ অসাধ্যকর জিনিসগুলো তখন একেবারেই নিস্তেজ লাগে
আরও দেখুন=কারবালা ইতিহাস