কোন নদীর তীরে অবস্থিত সুন্দরবনের মোহনীয় সৌন্দর্য আবিষ্কার করুন?
সুন্দরবনের মোহনীয় সৌন্দর্য
সুন্দরবন শিবসা নদীতে অবস্থিত শিবসা মংলাতে পশুর নদীর দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে পশ্চিম শাখা শিপসা নামে সুন্দরবনের ভিতর দিয়ে প্রভাবিত হয়ে মোহনার কাছে পুঙ্গার নাম ধারণ করে বঙ্গোপসাগরে মিশে আছে।
হিরনের পাশে অবস্থিত এর দৈর্ঘ্য ১০০ মিটার কিলোমিটার এবং প্রশস্ত 36 কিলোমিটার।
প্রখ্যাত বাংলাদেশের খুলনায় অবস্থিত শিবশা নদীর
অন্তর্ভুক্ত স্থানে সুন্দরবন অবস্থিত।
সুন্দরবন মূলত বঙ্গোপসাগরের উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত। বঙ্গোপসাগরের তীর গেসে যে চর জাগান্বিত হয়েছে বা যেখানে চর বিশিষ্ট হয়েছে যেমন চড় জাগা বলে। উপকূল যেখানে বাসযোগ্য মানে পশুপ মানুষ নয় পশু পাখির বাসযোগ্য এমন একটি স্থানে বঙ্গবন্ধ সাগরে বেষ্টিত স্থান সুন্দরবন।
প্রশান্ত বনভূমি যা বিশ্বের বনভূমি যা বিশ্বের প্রকৃত সৌন্দর্যময়কে অন্যতম স্থান বলা চলে সুন্দরবনকে।
এটি বিশ্বের মাঝে বাংলাদেশ এবং ভারত সীমান্তের মাঝামাঝি স্থানে বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী স্থানে এর অবস্থান।
মূল ভূখণ্ড সুন্দরবনের যে সীমানার এরিয়া?
বাংলাদেশের খুলনা সাতক্ষীরা বাগেরহাট পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা জুড়িয়ে সুন্দরবনের অবস্থান এবং অপর সাইডে ভারতের সীমানা রয়েছে, ভারতের যে সীমানার যে সাইট সেটা ভারতের পশ্চিম রাজ্যের দুই জেলায় প্রথমটি উত্তর ২৪ পরগনা এবং অপরটি দক্ষিণ ২৪ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত।
প্রায় ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার দূরে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের মোট আয়তন ৬ ০১৭ বর্গ কিলোমিটার বাংলাদেশের ভিতরে রয়েছে এবং 38 হাজার বর্গকিলোমিটার রয়েছে ভারতের মধ্যে।
সমুদ্র উপকূল নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বিশ্বের সবচাইতে সর্ববৃহৎ অখন্ড বনভূমি বলা হয় ম্যানগ্রোভ সুন্দরবনকে।
খুলনা বাংলাদেশের যে সুন্দরবনটা এটি বাংলাদেশের প্রায় ৬২% বাংলাদেশের ভিতরে অবস্থান বাকি ৩৮% এটি ভারতের মাঝে আছে এবং সেখানে নদী প্রবাহিত স্থান কিছু কিছু জায়গায় আছে তবে ওখানে বাসযোগ্য নয় ওখানে শুধু পোকামাকড় আর জীবজন্তুর বসবাস। আবার ২৪ পরগণায় বসতির বসবাস ভালো লোকজনের সমাহার এবং সেখানে গেরাম ভালোভাবেই সবকিছুই সেই গ্রামে পাওয়া যায় ২৪ পরগনায় দক্ষিণ পরগনায় মানে ভারতের সুন্দরবনের এরিয়াতে প্রায় বেশি মানুষের বসবাস আছে সেখানে গ্রাম আছে খুব ভালোভাবেই তারা জনজীবন পরিচালনা করতেছে ।দক্ষিণ ২৪ পরগণায় এবং পশ্চিম পরগনায় সেখানে মানুষ স্বাভাবিক জীবন যাপন করে এবং স্বাস্থ্যব্যবস্থা আছে সেখানে ভালোভাবেই তারা জীবন যাপন করতেছে ,তাদের মূল আয়ের যে উৎস সেটা হল কৃষি থেকেই আসে এবং মধু উৎপাদনের মাধ্যমে আসে মধু সংগ্রহের মাধ্যমে আসে এবং।
বাংলাদেশের যে বঙ্গব সাগরের সাথে যে মিশে আর বঙ্গোপসাগরের সাথে যে মিশে আছে সুন্দরবন ,এই সুন্দরবনের কিছু দেখার সৌন্দর্যময় করার জন্য বাংলাদেশের পর্যটক নেয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকার ব্যাপকভাবে অর্থায়ন করেছে ,তবে এখানে এখন দেখার মতন প্রতিষ্ঠিত অনেক কিছুই সেখানে আছে ।বাঘ দেখা যায় হরিণ দেখা যায় সুন্দরবনের কোন কিছুই হত্যা করতে পারবে না। সুন্দরবনের পশুকে কেউ স্বীকার করতে পারবে না এবং এটি সরকার বা দণ্ডনীয় অপরাধ সুন্দরবনের হরিণকে কেউ স্বীকার করতে পারবে না এটা দ্বন্দ্বনীয় অপরাধ।
শুধু বাংলাদেশেরই পর্যটক নয় এখানে বিশ্বের অন্যতম দেশ বড় বড় কান্ট্রি থেকে এই সুন্দরবন উপভোগ করার জন্য আসে। তারা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এই সুন্দরবনের স্থানকে দেখতে পায় এবং বিভিন্ন দেশে প্রান্তর থেকে এই সুন্দরবনের সৌন্দর্যকে উপভোগ করতে তারা আসে ।তবে এই সুন্দরবনকে পরিচিত করে দেওয়ার মতন কিছুই নেই এটি যুগ যুগ ধরে হাজার হাজার বছর ধরে এই সুন্দরবনের অবস্থান অবস্থিত।
সুন্দরবনের নামকরণ।
পৃথিবীতে যত প্রকার পশুপাখি আছে সবই সুন্দরবনে আছে। সুন্দরবন এ পাওয়া যায় এমন কোন জীবজন্তু নেই যেটা পৃথিবীর অন্য কোথাও আছে কিন্তু সুন্দরবনে নেই। এছাড়া আলোচনা করার মতন যে বিষয় রয়েছে সেটি হল রয়েল বেঙ্গল টাইগার ,শুধুমাত্র সুন্দরবনই পাওয়া যায় তাছাড়া পৃথিবীর কোন জঙ্গলের রয়েল বেঙ্গল টাইগার এখন বর্তমানে আর দেখা মিলতেছে না ,এটি বিলুপ্তির পথে। তাই বাংলাদেশ সরকার ও যথাযথ পর্যালোচনা পর্যাপ্তক্রমের মাধ্যমে সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার কে তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য ব্যাপকভাবে প্রচলন চালাচ্ছে ,এবং এতে ব্যাপকভাবে এই বাঘের প্রতিনিয়ত তাদেরকে খাদ্য পানাহার থেকে শুরু করে তাদেরকে চিকিৎসা সর্বক্ষণ ভাবে তাদেরকে দেখাশোনার ভারে ,এবং কমিটি গঠন এবং ডাক্তার নিয়োগ পর্যালোচনা করে তাকে খুব ভালোভাবে বাঘের প্রজনন টিকিয়ে রাখা বা বাঘের যে একটা ঐতিহ্য সেটাকে ধরে রাখার জন্য বাংলাদেশ সরকার ব্যাপক ব্যয়বহুলভাবে তাদেরকে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পরিচালনা করে আসছে। মূলত যে বিষয়টি উপর ভিত্তি করে সুন্দরবন নাম রাখা হয় এই বনভূমিকে। সেটা হলো তার অপরূপ সৌন্দর্য এবং সারা বিশ্বের মাঝে সর্ববৃহৎ যে ম্যান ফরেস্ট সেটি সুন্দরবন ফিলাসমান কিন্তু এর ভিতরে যে ঐতিহাসিক বাহী সুন্দরী গাছ জন্ম নিয়েছে। এই অসাধারণ সুন্দরী গাছ হাজার হাজার একর জোরে এই সুন্দরী গাছ নিশ্চিহ্ন বেস্ট জড়িয়ে আছে সুন্দরবনকে ঘিরে। মূলত এই সুন্দরী গাছকে উপেক্ষা করেই সুন্দরবন নামকরণ করা হয় এই বনভূমিকে।
আরও দেখুন= নদীর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
আরও দেখুন=জীবন পরিবর্তন করে দেওয়ার মতো মূল্যবান কিছু সংলাপ মূল্যবান কিছু কথা।