বাংলাদেশের কক্সবাজারের ঐতিহাসিক রামুর রাবার বাগান।
কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে রামুর বাজার স্থাপিত। ১৯৬২ থেকে ১৯৬৩ সাল নাগাদ এর মাধ্যমে স্থানীয় বন বিভাগের কার্যালয়ের সমন্বয়ে বন পর্যবেক্ষণ কমিটির মাটির উর্বরতা কে পর্যবেক্ষণ করে এই রাবার বাগান স্থাপিত করেন। ছোট বড় অসংখ্য পাহাড় টিলা সমতল জায়গা বেস্তিত াকে নির্ধারণ করে এর আবার বাগান উপস্থাপনা করা হয়। প্রায় ৩০০০০ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই রামুর রাবার বাগান। প্রকৃতির অপরূপ লীলা বতি এই রাবার বাগান। শুরুর দিকে ষাট হাজার গাছ থাকলেও বর্তমানে এখানে এক লক্ষ চল্লিশ হাজার টি কাজ রাবার গাছ বর্তমানে আছে। একটি গাছ থেকে ত্রিশ বছর পর্যন্ত রাবার উৎপাদন করা সম্ভব। এবং ৩০ থেকে ৩৫ বছর পর্যন্ত এই রাবার গাছ রাবার তখন গাছ বিপণন হয়ে যায় এবং রাবার দিতে সক্ষম থাকে না। একটি রাবার গাছ থেকে দুই লক্ষ কেজি রাবার উৎপাদন বা পাওয়া সম্ভব। সৌন্দর্যময় এই রাবার বাগানটি উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে কক্সবাজারে। বেশ খোলামেলা এই বাগানটি থাকার কারণে এখানে পিকনিক স্পট বহু গড়ে উঠেছে এবং এখানে খুবই একটি মনো মুগ্ধকর পরিবেশ। অপরূপ সৌন্দর্য মায়ের ঘেরা এই রাবার বাগানটি একবার কেউ দেখে আসলে তারা বারবার দেখতে মন চাইবে। নীল সবুজে ঘেরা এই রাবার বাগান উপভোগ করতে চাইলে কিভাবে যাবেন।
কিভাবে কক্সবাজার রাবার বাগানে যাওয়া যায়
ঢাকা সায়েদাবাদ থেকে এর ঈগল লাক্সারি ডাইরেক্ট করছে সরাসরি চিটাগং যে পৌঁছাইতে হবে। এবং চিটাগাং থেকে কক্সবাজারের গাড়ি পাওয়া যায়। সরাসরি চিটাগাং থেকেও কক্সবাজার যাওয়ার বর্তমানে বাস পাওয়া যায়। কক্সবাজার থেকে নেমে অটো অথবা সিএনজির মাধ্যমে রাবার বাগানে যেতে হয়। রাবার বাগানের ভাড়া ৫০ থেকে ১০০ টাকা নিতে পারে সিএনজি অথবা অটোতে এখানে ১৮ কিলোমিটার এর দূরত্ব।
}