ডিজিটাল মার্কেটিং কি ? কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয়।
কোন পণ্যকে বিচার বিশ্লেষণ করে এবং তা পর্যালোচনার < করার মাধ্যমে যদি কোন পণ্যকে
ক্রয়- বিক্রয়ের আধান প্রদান করা হয়ে থাকে তাকে মার্কেটিং অধ্যায় মার্কেটিং সর্বোপরি রূপ
ধারণ করে সেটা বিক্রয়ের রূপান্তরিত হয়।
সর্বোপরি মার্কেটিং অর্থাৎ হল কোন পণ্যকে বিচার বিশ্লেষণ এবং সেই পণ্যের গুণ সবসমক্ষে এনে তাকে বিক্রয় ধন বা ব্যাবহারযোগ্য করাকে মার্কেটিং
রূপ বলা হয়। ডিজিটাল মার্কেটিং এটি ভিন্নতা অন্যরকম ডিজিটাল মার্কেটিং এটি খুব সহজেই
এক প্রান্ত থেকে অনুপ্রান্ত ছড়িয়ে সেটে দেয়া যায় অনলাইন সেক্টরের মাধ্যমে। ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে খুব সহজেই
যেকোনো পণ্যকে খুব দ্রুত সেল বা ক্রয় বা বিক্রয়ের গ্রহণযোগ্যতা সম্মুখে এনে দাঁড়ানো দাঁড়
করা যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং খুব সহজেই যেকোনো পণ্যকে দূরদূরান্ত
থেকে সেলিং বা অর্ডার নেয়া খুব সহজ বা খুব দ্রুত সম্ভব। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে খুব
সহজেই ঘরে বসে যে কেউ এটি অর্ডার দিতে সক্ষম হয়ে থাকেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এ যে সুবিধাটা
নেই সেটা হল ডিজিটাল মাধ্যমে যেমন অনলাইনের মাধ্যমে যে কোন একটা পণ্য ছবি দেখেই তা
অর্ডার করা যায় এবং মার্কেটিং রূপটা ভিন্ন। মার্কেটিং যে কর্ম যা চপটা সেটা হল
প্রডাক্টটা হাতে নিয়ে তার বিচার বিশ্লেষণ করা সেটাকে মার্কেটিং বলা চলে। ডিজিটাল অধ্যায় বলতে যেমন বোঝায় অনলাইন
প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে যেকোনো পণ্যকে ছবিতে রূপান্তর করে তা মানুষের সম্মুখে এনে অর্ডার নেয়া। ডিজিটাল পদ্ধতির ভিতরে এক নম্বরে যেমন রয়েছে টেলিযোগাযোগের মাধ্যমে যে কোন মানুষের সাথে সরাসরি কথা বলে
অর্ডার সম্পূর্ণ করা এবং পণ্য বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাদেরকে বোঝানো তবে এ ক্ষেত্রে মার্কেটিং
রূপটাই খুব বেশি কার্যকর ধারণ করে। যেমন কোন ব্যক্তি যদি স্বয়ং নিজে গিয়ে যদি একটা প্রোডাক্টের
বিচার-বিশ্লেষণ গুণ সামনে তুলে ধরে তাহলে ক্রেতা খুব সহজেই বুঝতে
পারে যে মালটার গুণগত মান খুব ভালো। কিন্তু ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে কোন মালের
গুনাগুন সম্বন্ধে বোঝানো খুব কষ্ট সাধ্য বা মানুষকে তাকেই বুঝে নিতে হয় এই প্রোডাক্টটা এমন হবে।
ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে যে পণ্যগুলি খুব সহজেই পরিচিত সেই পণ্যগুলি খুব সহজেই সেল করা যায়। ডিজিটাল
অধ্যায়ের মাধ্যমে যে পণ্যগুলোর পরিস্থিতি কম বাজে গো পণ্যগুলি মানুষ কিনতে দ্বিধাবোধ করে সেগুলো
ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেল করা কষ্টসাধ্য বা সেল একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়।
এক্ষেত্রে মার্কেটিং প্রচলন টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এটা খুবই এটা খুবই লাভজনক এবং মার্কেটিং
ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে ধারণ করে। কারণ মার্কেটিং একটি অন্যকে হাতে নিয়ে তা
সম্পূর্ণ তার গুণাগুণ সম্বন্ধে বুঝানো যায় মার্কেটিং এর মাধ্যমে।
ডিজিটাল মার্কেটিং টা হলো একমাত্রই অনলাইনের প্লাটফর্ম।
এই অনলাইনের মাধ্যমে প্রত্যেকটা প্রোডাক্ট এর গুণগত মান
সম্বন্ধে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভাবে বোঝানো সম্ভব হয়ে হয় না।ডিজিটাল মাধ্যমে খুব সহজে পণ্যকে এক
প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে সেল করা সম্ভব দেশ থেকে বিদেশে পণ্যটা সেল করা সম্ভব কিন্তু সেই পণ্য
সম্বন্ধে বোঝা বা গ্রাহকের দ্বিধাদ বন্ধ থাকেই ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে।
একটি পণ্য কিনবে শুধুমাত্র ছবি দেখে একটা পণ্য কিনতে হবে এটাই
ডিজিটাল পদ্ধতি। যে পণ্যগুলি খুবই প্রচলন বা মানুষের জানে সে পণ্যগুলো খুব দ্রুত
ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে সেল করা সম্ভব। যেমন ব্যান্ডের যে কোন পণ্য যে কোন পণ্য
সামগ্রী প্রসাধনে যেগুলো ইউনিয়ন লেবার যেগুলি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি সেই পণ্যগুলি
অনলাইনের মাধ্যমে খুব দ্রুত সেল করা সম্ভব। এছাড়া ডিজিটাল মাধ্যমে পোশাকা সামগ্রী ও বিক্রি
করা সম্ভব কিন্তু সেগুলো যে ক্রেতা কিনে সে ক্রেতার খুব মনে দ্বিধাবো
তাকে যেটা কেমন হবে ভালো হবে কিনা খারাপ হবে হাতে নিয়ে দেখতে পারলাম না শুধু একটা ছবির
মাধ্যমে হাতে নেয়ার পরে ভালো হতে পারে খারাপ হতে পারে এজন্য যে কাস্টমার কিনে সেই কাস্টমারের মনে একটা দ্বিধাবোধ থাকে। ডিজিটাল
মাধ্যমে খুব সহজেই অন্য সেল করা সম্ভব তবে কাস্টমারের মনে একটু ক্লান্ত থা ভ্রান্ত ধারণা বা ক্লান্ত ধারণা থেকে থাকে।
এক্ষেত্রে তবুও ডিজিটাল পদ্ধতি খুবই ভালো কারণ বিদেশ থেকে উৎপন্ন খুব সহজে ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে কিনা সম্ভব। ডিজিটাল
পদ্ধতি বলতে যেমন অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে যেমন যে কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুব
সহজেই amazon এর গিফট amazon এর যে কোন প্রোডাক্ট এবং ফ্লিপকার্ট এর যে কোন
প্রোডাক্ট এবং শার্ট প্যান্টে শুরু করে যাবতীয় পণ্য সামগ্রী এগুলো কিনা সম্ভব।
তবে যে পণ্যগুলি ওয়াটার দেয় তার মনে একটা দ্বিধাবোধ থাকে ডিজিটাল এর এই একটা
মানে মানুষের মনে একটা কিন্তু থেকে যায়। এছাড়া সর্বোপরি ডিজিটাল প্লাটফর্ম টা খুবই
গুরুত্বপূর্ণ মানুষের জীবনের জন্য খুবই একটি মানুষের আরামদায়ক একটি কেনাকাটার জন্য খুবই ভালো একটি
প্ল্যাটফর্ম ডিজিটাল পদ্ধতি। আজকাল ফেসবুকের পেজের মাধ্যমে মানুষে খুব সহজেই
তাদের পোষাকার শাক বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র কিনতে পারে এটাকে ডিজিটাল পদ্ধতি বলা হয়।
কিন্তু সে ক্ষেত্রেও একটা সমস্যা থেকেই যায় আমি যদি একটা প্রোডাক্ট এর অর্ডার দেই যেমন
একটা শার্টের অর্ডার দেই বা একটা গেঞ্জির অর্ডার দেই বা একটা টুথপেস্ট এর অর্ডার দিয়ে যে কোন
জিনিসেরই ওয়াটার দেই না কেন সে জিনিসটা একটা ছবির মাধ্যমে দেখে আমাকে অর্ডার দিতে
হবে হাতে নেওয়ার পরে জিনিসটা যেমন দেখলাম ঠিক তেমন হইল না।
ডিজিটাল এর কুফল আছে ডিজিটাল এর সুফলও আছে তবে সুফলটায়
বর্তমানে বেশি। যেমন প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির জন্য ডিজিটাল পদ্ধতি যেটা খুবই খুবই লাভজনক।
এবং তাদের ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে
সেল ১০ গুন ১০০ গুণ বেশি বেড়ে গেছে।যেগুলো প্রতিষ্ঠানগুলি নিম্ন শ্রেণীর বা তাদের
প্রোডাক্টগুলি মানুষের কাছে প্রচলন নাই তাদের জন্য ডিজিটাল পদ্ধতি খুবই একটা লাভজনক নয়।