হযরত ঈসা আব্দুল এর আগমন
হযরত শাহ আব্দুল আল্লাহর প্রেরিত একজন শরীয়ত ধারী নবী ছিলেন। হযরত ঈসা আব্দুল এর প্রেরিত প্রায় পাঁচশত বছর সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ প্রেরিত হয়েছেন।
নবীজির পূর্বে সকল নবীগণের শেষ জামানার নবী আগমনের সুসংবাদ দান করেছেন।
সকল আসমানী কিতাব সমূহের নবীজির আগমনে সুসংবাদ বিদ্যমান। এমনকি নাম বংশ পরিচয় জন্মস্থান সময় হিজরতের
স্থান পরিবর্তন সুসংবাদ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বিশ্বাস করে হযরত ইসহাব আব্দুল উমদগণকে অত্যন্ত
পরিষ্কার ও জোরালোভাবে শেষ জামানা নবী কথা বিস্তারিত ভাবে বলে গেছেন এবং তার অনুসরণ
করার নির্দেশ দিয়েছেন। ইহুদি খ্রিস্টান সকলি একথা জানতো এবং তারা অভি উভয়ের শেষ জামানার নবী আগমনের দীর্ঘ প্রতীক্ষায় ছিল।
ইহুদি ও খ্রিস্টান গত্তের এই নবীর আগমনের দাবি করত। কিন্তু আল্লাহ পাক এত উভয়ের কোন গর্তের মধ্যে শেষ জামানার নবী
না পাঠিয়ে কুরাইশ বংশের প্রেরণ করলেন যারা হযরত ইসমাইল আব্দুল এর বংশধর।
পূর্বের নবীরগণকে আল্লাহপাক শেষ জামানা নবীর উম্মতের অসীম ফজিলত কথাও জানিয়ে ছিলেন।
হযরত ঈসা আব্দুল শেষ জামানার উম্মত হিসেবে আমগো মনের জন্য আল্লাহর দরবারে দোয়া করেছিলেন। ঘটনা প্রসঙ্গে হযরত
ঈসার আব্দুল উম্মতরা যখন হযরত শাহ আব্দুলকে হত্যা করার জন্য আক্রমণ করেছিলেন
তখন আল্লাহ পাক তাদের ষড়যন্ত্রের ব্যর্থ করে ছিলেন এবং হযরত ঈসা আব্দুল কে আসমানে উঠিয়ে নিলেন। ফলশ্রুতিতে
নিজেদের পাকানোর ষড়যন্ত্র তারা নিজেরাই চর্মভাবে আক্রান্ত হলেন। পবিত্র কোরআনে হযরত ঈসা রাসুল সালাম এর ঘটনা এবং
শেষ জামানার উম্মতের মর্যাদা ও গুরুত্ব বাড়ানো
সর্বোপরি খ্রিস্টান ভ্রান্ত বিশ্বাস করে এখন গুণ করার জন্য পুনরায় আগমনের অত্যন্ত
সন্দেহ ভাবে বর্ণনা করেছেন এই মুসলমানই অভিষেক অডিও বটে। তৃতীয়তা দিন উল্লেখ বিষয়বস্তুকে কুরআন সুন্নত দৃষ্টিতে
নিখুঁতভাবে তুলে ধরার প্রাপ্ত। হযরত ঈসা আঃ সালাম ইহুদি খ্রিস্টান নির্দেশে সকলের মোকাবিলায় যুদ্ধ পরিচালনা করেন এবং তাদের পরাজিত করেন বিশেষ করে
দাজ্জালের হত্যা করবেন যা দ্বিতীয় অধ্যায় আলোচনা করা হয়েছে দাজ্জালের মূল কাহিনী ইহুদীদের মূল উৎপাদন করেন অবশেষে একটি ইহুদি ধর্মীয় জীবিত থাকতে থাকবেনা।