কেয়ামত সম্মুখে ধ্বংসলীলার সর্ব রূপ বিস্তারিত

History
0

 


কেয়ামত সম্মুখে ধ্বংসলীলার সর্ব রূপ বিস্তারিত


আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এরশাদ করলেন জালেমরা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহকে কখনো

 বে খবর মনে করো না। তাদেরকে তো এই দিন পর্যন্ত অবকাশ দিয়ে রেখেছে যেদিন চক্ষু সমুক্ষ বিক্ষবৃত হবে। তারা সমস্ত কুকুর তুলে

 ভীতি বিরম্বীতে দৌড়াতে থাকবে। তাদের দেখে তাদের দৃষ্টি ফিরে আসবে না এবং তাদের অন্তর

কেয়ামত সম্মুখে ধ্বংসলীলার সর্ব রূপ বিস্তারিত



 উড়ে যাবে। তখন জালেমরা বলবে হে আমাদের পালনকর্তা আমাদেরকে সাহায্য সামান্য মেয়াদ

 পর্যন্ত সময় দিন যাতে আমরা আপনার অপমানের সারা দিতে এবং পয়গম গণের অনুসরণ করতে পারি। তোমরা কি ইতিপূর্বে কসম খেতে

 না যে তোমাদের দুনিয়া থেকে যেতে হবে না? তোমরা তাদের বাসভূমিতেই বসবাস করতে যারা নিজেদের উপর জুলুম করেছে এবং 

তোমাদের জানা হয়ে গিয়েছিল যে আমি তাদের সাথে কিরূপ ব্যবহার করেছি এবং আমি তোমাদেরকে তাদের সব কাহিনী

 বর্ণনা করেছি। তারা নিজেদের মধ্যে ভীষণ চক্রান্ত করে নিয়েছে এবং আল্লাহর সামনে রক্ষিত আছে তাদের কু চক্রান্ত। তাদের কৌশল পাহাড় তলিয়ে দেয় আর মত

 হবে না। অতএব আল্লাহর প্রতি ধারণা করো না যে তিনি রাসূলগণের সাথে ইতি ওয়াদা ভঙ্গ করবেন। নিশ্চিত আল্লাহর পরঙ্গা 

ফরমান ও কর্মশালী প্রতিশোধ গ্রহণকারী। যেদিন পরিণত করা হবে এবং পৃথিবীর অন্য পৃথিবীতে পরিবর্তন করা হবে আকাশমূহে 

এবং লোকেরা পড়ার পরাক্রমে এক আল্লাহর সামনে পেশ হবে। তুমি ঐদিন পাপীদের পরস্পরে শৃঙ্খলা দেখবে। তাদের জানা জামা হবে

 দাহ আলোক আলো আলোখ্যাত এবং তাদের মুখমণ্ডল হবে অগ্নিতে ঢেকে নিবে। যাদের আল্লাহ তাআলা প্রত্যেককেই তার

 কুকর্মের প্রতিদান দেন। নিশ্চয়ই আল্লাহর দ্রুত হিসাব গ্রহণকারীর এটা মানুষের একটি সংবাদ নামা এবং যাতে এত দ্বারা ভীত হয়

 এবং যাদের জেনে নেয়া নেয় যে। উপাস্য তিনিই একক। যাতে বুদ্ধি মাত্রা চিন্তা ভাবনা করে। কিয়ামতের ভয়াবহ অবস্থাও ঘটনা বলি 


বর্ণনার প্রসঙ্গে বলা হয়েছে যে। পৃথিবী ও আকাশ পাল্টে দেওয়ার অর্থ এর পরও হতে পারে যে তাদের আকার ও আকৃতি পাল্টে দেয়া 

হবে যেমন কুরআন পাকের অন্যান্য আয়াত ও হাদিসের আছে যে সমগ্র ভূপৃষ্ঠের একটি সমতল ভূমিতে পরিণত করে দেয়া হবে।

 এতে কোন গৃহের আড়াল অথবা বৃক্ষের ছায়া থাকবে না। পাহাড় ও টিলা গর্ভ গর্ভবতীরা কিছুই থাকবে না। এ অবস্থায় বর্ণনার প্রসঙ্গে কুরআনে বলা হয়েছে গৃহ ও

 পাহাড়ের কারণে বর্তমানে রাস্তা সড়ক যা বাদ ঘুরে ঘুরে চলতেছে। কোথাও উচ্চতা এবং কোথাও গভীরতা দেখা যায়। কিয়ামতের দিন 

এগুলো থাকবে না বরং সব পরিষ্কার ময়দান হয়ে যাবে। দ্বিতীয় অর্থ এরূপ হতে পারে যে সম্পূর্ণতা এই পৃথিবীর পরিবর্তনে 

অন্য পৃথিবী এবং ওই আকাশের পরিবর্তন অন্য আকাশের সৃষ্টি করা হবে। এ সম্পর্কে বর্ণিত কিছু সংখ্যক হাদীস দ্বারা 

গুনগত পরিবর্তন কথা এবং কিছু সংখ্যক হাদিস দ্বারা সত্যাগত পৃথিবীর পরিবর্তন কর্তা জানা যায়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)